স্মার্ট প্যারেন্টিং গাইডলাইন
About Course
শিশুর সাথে সম্পর্ক, শিশুর খাওয়াদাওয়া এবং শিশুর মানসিক বিকাশে করণীয় এই তিনটি বিষয়ে আপনি পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখলেই আপনার শিশুর যত্নে বেড়ে ওঠার বিষয়ে আপনার জ্ঞান পূর্ণ হবে।
শিশুর জন্মের পর থেকে পরিপূর্ণভাবে বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং সময়সাপেক্ষ । আপনার ঘরে যদি ৩-১২ বছরের শিশু সন্তান থাকে তার জন্য আলাদাভাবে বিশেষ পরিকল্পনা করে রাখা জরুরি। কারণ বড় হয়ে এই সন্তানই হবে আপনার সর্বোত্তম সঙ্গী। শিশুর সাথে সম্পর্কের ব্যাপারটি যতটা সহজে বলা যায় আদতে সহজ নয়। শিশুর একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর পরেই আলাদা একটি পরিচয় তৈরি হয়। সে পরিচয় তৈরি হওয়ার ব্যাপারটি তার বিকাশের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে মা বাবা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের রয়েছে বিরাট দায়িত্ব।
২-৩ বছরের একটি স্বাভাবিক শিশু প্রথমত তার নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয়, এরপর তার নিজের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নাম বললে চিনতে পারে । নিজের নামটুকু বলাও শিখে ফেলে। ছোট ছোট বাক্য গঠন করে অনুভূতি প্রকাশ ও তার কাছে সহজ হয়ে দাঁড়ায় এমনকি নিজের প্রকৃতির ডাক এলেই সে তা নিজ থেকে মা-বাবাকে জানাতে দেখা যায়। এই ব্যাপারগুলো শিশু শেখে তাঁর পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে।
২-৫ বছর বয়েসী একটি শিশুর খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারগুলোও এ সময় মা-বাবার চূড়ান্ত যত্ন থাকা জরুরি। কোন খাবারটি তাঁর জন্য অত্যাবশ্যক কোনটি না দেয়াই ভাল কিংবা কিভাবে খাওয়ালে শিশুর খাবারে আগ্রহ আসবে এই ব্যাপারগুলতে আলাদা নজরদারি দরকার।
এসব বিষয়েই সদ্য মা-বাবা দের সম্যক ধারণা দিতে আপনাদের জন্য মাস্টার একাডেমি বাংলাদেশের এই কোর্সের আয়োজন।এই তিনটি বিষয়কে সহজে বুঝিয়ে বলতে একজন বিশেষজ্ঞের সহায়তায় মাস্টার একাডেমি বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে প্যারেন্টিং কোর্স। দ্রুততম সময়ে প্যারেন্টিং এর পূর্ণ ধারণা পেতে আজই এনরোল করুন এই কোর্সে।
Course Content
শিশুর সাথে সম্পর্ক
মা বাবার করণীয়
03:32পরিবারের অন্যান্য সদস্যের করণীয়
03:36আচরণগত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যা করবেন
03:35